হযরত জিন্দা শাহ মাদার (র)
আওলিয়ার পবিত্র মাজার শরিফ।ইহা বর্তমানে ভারতের কান পুরে অবস্থিত। হযরত জিন্দা শাহ মাদারের সম্পূর্ণ
নাম হল হযরত সৈয়দ বাদিউদ্দিন জিন্দা শাহ মাদার। উনার পিতা মাতা দুই জনই মহানবী (স) এর বংশ ধর
ছিলেন। হযরত শাহ্ মাদার আওলিয়ার তাওরাত , জবুর, ইঞ্জিল, কুরআন এই ৪ আসমানি কিতাব মুখস্ত ছিল। আখেরি জামার গাউসুল আজম হযরত ইমাম মেহেদি (র) এর রূহ মোবারক রাসুলে পাকের হুকুমে তাকে এই আসমানি কিতাব শিক্ষা দেন। যা অন্য কোন আওলিয়ার মুখস্ত ছিল না। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি ৩০ পারা কুরআনের হাফেজ হয়ে যান । হযরত শাহ্ মাদার আওলিয়ার কখনও ক্ষুধা , তৃষ্ণা লাগত না । রাসুলে পাকের হাতে জান্নাতি ফল খাওয়ার পর থেকেই তার আর কখনও ক্ষুধা বা তৃষ্ণা লাগে নি।এ জন্য উনি কোন খাবারও খেতেন না। শাহ্ মাদার আওলিয়ার জামা মোবারক কখনও ময়লা বা নষ্ট হত না, উনি যেমন নতুন জামা পড়তেন তা বছরের পর বছর নতুনই থাকত , তার কোন পরিবর্তন হত না । তার এই মর্যাদা ছিল রাসুল পাকের দুয়ার ফজিলত , যা তিনি লাভ করেছিলেন।
শাহ্ মাদার আওলিয়াকে জিন্দা পীর বলা হয় কারন তিনি মৃত্যুর পরও মানুষের সাথে জীবিত মানুষের মত
মেলা মেশা করতেন এবং ইসলামের শিক্ষা দিতেন। কথিত আছে শাহ মাদার আওলিয়ার চোখে আল্লাহর এত নূর চমকাত যে কোন লোকই তার চেহরা মোবারকে দৃষ্টি দিয়ে স্থির থাকতে পারত না, সাথে সাথেই মাথা নত করতে বাধ্য
হত। হযরত জিন্দা নবী খাজা খিজিরের নিকট হইতে তিনি ইলমে লা দুন্নি লাভ করেছিলেন।যার ফলে তিনি ছিলেন
বাতেনি জ্ঞানের মহাসাগর। শাহ্ মাদার এর সাথে হযরত বড় পীর পিরানের পীর গাউসুল আজম আব্দুল কাদির জিলানি (র) এর ভালো বন্ধুত্ব ছিল। বড় পীরের অসম্ভব জালালির কারনে যখন অজু ছাড়া বড় পীরের নাম
নেয়ার অপরাধের দরুন মানুষের মস্তক আপনা আপনি দুইভাগ হয়ে যেত তখন বড় পীরের এই জালালি তবিয়ত কমানোর জন্য সর্ব প্রথম শাহ মাদার আওলিয়া বড় পীরকে সুপারিশ করেন। শাহ মাদারের সুপারিশে বড় পীর তার এই
জালালি ভাব গোপন করে ঠাণ্ডা সিমালি ভাব প্রকাশ করতে শুরু করেন। তারপরেও বড় পীরের শরীরে সারা
জীবন একটা মশাও বসার সাহস পায় নাই।
শাহ মাদার আওলিয়ার মাজার শরিফও খুব জালালি তবীয়ত প্রাপ্ত।বর্তমান ে উক্ত মাজার শরিফে আল্লাহর বিশেষ
নেকবান মানুষ ছাড়া কেউই প্রবেশ করার অনুমতি নেই।যদি কেউ জোর করে প্রবেশ করে তাহলে সাথে সাথে তার
গায়ে আগুনের জালা পোড়া শুরু হয়ে যায় । এ জন্য মানুষ বাইরে থেকে জিয়ারত করে নিজের জীবন ধন্য করে থাকে।
আজও লাখ লাখ মুসলমান এই মহান আওলিয়ার মাজার শরিফ জিয়ারত করে আল্লাহর পাকের কাছে উনার উসিলায়
শিফা লাভ করে থাকেন। কিন্তু একদল ভণ্ড ওয়াহাবি ধর্মের অনুসারিরা অলি-আওলিয়াদের নিন্দা করে এবং
গীবত গাঁয় । আল্লাহপাক আমাদের মুসলমানদেরকে সেই সব ফিতনা বাজ ছদ্মবেশী ওয়াহাবি মুসলমানদের থেকে
ইমান হেফাজত করুক । আমিন।
আওলিয়ার পবিত্র মাজার শরিফ।ইহা বর্তমানে ভারতের কান পুরে অবস্থিত। হযরত জিন্দা শাহ মাদারের সম্পূর্ণ
নাম হল হযরত সৈয়দ বাদিউদ্দিন জিন্দা শাহ মাদার। উনার পিতা মাতা দুই জনই মহানবী (স) এর বংশ ধর
ছিলেন। হযরত শাহ্ মাদার আওলিয়ার তাওরাত , জবুর, ইঞ্জিল, কুরআন এই ৪ আসমানি কিতাব মুখস্ত ছিল। আখেরি জামার গাউসুল আজম হযরত ইমাম মেহেদি (র) এর রূহ মোবারক রাসুলে পাকের হুকুমে তাকে এই আসমানি কিতাব শিক্ষা দেন। যা অন্য কোন আওলিয়ার মুখস্ত ছিল না। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি ৩০ পারা কুরআনের হাফেজ হয়ে যান । হযরত শাহ্ মাদার আওলিয়ার কখনও ক্ষুধা , তৃষ্ণা লাগত না । রাসুলে পাকের হাতে জান্নাতি ফল খাওয়ার পর থেকেই তার আর কখনও ক্ষুধা বা তৃষ্ণা লাগে নি।এ জন্য উনি কোন খাবারও খেতেন না। শাহ্ মাদার আওলিয়ার জামা মোবারক কখনও ময়লা বা নষ্ট হত না, উনি যেমন নতুন জামা পড়তেন তা বছরের পর বছর নতুনই থাকত , তার কোন পরিবর্তন হত না । তার এই মর্যাদা ছিল রাসুল পাকের দুয়ার ফজিলত , যা তিনি লাভ করেছিলেন।
শাহ্ মাদার আওলিয়াকে জিন্দা পীর বলা হয় কারন তিনি মৃত্যুর পরও মানুষের সাথে জীবিত মানুষের মত
মেলা মেশা করতেন এবং ইসলামের শিক্ষা দিতেন। কথিত আছে শাহ মাদার আওলিয়ার চোখে আল্লাহর এত নূর চমকাত যে কোন লোকই তার চেহরা মোবারকে দৃষ্টি দিয়ে স্থির থাকতে পারত না, সাথে সাথেই মাথা নত করতে বাধ্য
হত। হযরত জিন্দা নবী খাজা খিজিরের নিকট হইতে তিনি ইলমে লা দুন্নি লাভ করেছিলেন।যার ফলে তিনি ছিলেন
বাতেনি জ্ঞানের মহাসাগর। শাহ্ মাদার এর সাথে হযরত বড় পীর পিরানের পীর গাউসুল আজম আব্দুল কাদির জিলানি (র) এর ভালো বন্ধুত্ব ছিল। বড় পীরের অসম্ভব জালালির কারনে যখন অজু ছাড়া বড় পীরের নাম
নেয়ার অপরাধের দরুন মানুষের মস্তক আপনা আপনি দুইভাগ হয়ে যেত তখন বড় পীরের এই জালালি তবিয়ত কমানোর জন্য সর্ব প্রথম শাহ মাদার আওলিয়া বড় পীরকে সুপারিশ করেন। শাহ মাদারের সুপারিশে বড় পীর তার এই
জালালি ভাব গোপন করে ঠাণ্ডা সিমালি ভাব প্রকাশ করতে শুরু করেন। তারপরেও বড় পীরের শরীরে সারা
জীবন একটা মশাও বসার সাহস পায় নাই।
শাহ মাদার আওলিয়ার মাজার শরিফও খুব জালালি তবীয়ত প্রাপ্ত।বর্তমান ে উক্ত মাজার শরিফে আল্লাহর বিশেষ
নেকবান মানুষ ছাড়া কেউই প্রবেশ করার অনুমতি নেই।যদি কেউ জোর করে প্রবেশ করে তাহলে সাথে সাথে তার
গায়ে আগুনের জালা পোড়া শুরু হয়ে যায় । এ জন্য মানুষ বাইরে থেকে জিয়ারত করে নিজের জীবন ধন্য করে থাকে।
আজও লাখ লাখ মুসলমান এই মহান আওলিয়ার মাজার শরিফ জিয়ারত করে আল্লাহর পাকের কাছে উনার উসিলায়
শিফা লাভ করে থাকেন। কিন্তু একদল ভণ্ড ওয়াহাবি ধর্মের অনুসারিরা অলি-আওলিয়াদের নিন্দা করে এবং
গীবত গাঁয় । আল্লাহপাক আমাদের মুসলমানদেরকে সেই সব ফিতনা বাজ ছদ্মবেশী ওয়াহাবি মুসলমানদের থেকে
ইমান হেফাজত করুক । আমিন।
No comments:
Post a Comment