মুয়াবিয়া (লা)
হযরত মুয়াবিয়া(লানতুল্লাহ)ছিলেন স্বয়ং রসুল সঃ এর লানত ও অভিশাপ প্রাপ্ত!স্বল্প আহার, স্বল্প নিদ্রা যদিও রসুল সঃ এর শিক্ষা। কিন্তু এই শিক্ষা মুয়াবিয়া(লানতুল্লাহ) গ্রহন করতে পারে নাই। মুয়াবিয়া দিনে সাতবার খেত। একবার রসুল সঃ একজন কে বলেন, যাও মুয়াবিয়া কে ডেকে নিয়ে এসো। সে লোক গিয়ে ফেরত এসে বলেন “ হুজুর মুয়াবিয়া খাচ্ছে।“ রসুল সঃ একটু পরে আবার বললেন, যাও মুয়াবিয়া কে ডেকে নিয়ে এসো। সে লোক গিয়ে ফেরত এসে বলেন “ হুজুর মুয়াবিয়া খাচ্ছে।“ রসুল সঃ একটু পরে আবার বললেন যাও মুয়াবিয়া কে ডেকে নিয়ে এসো। সে লোক গিয়ে ফেরত এসে বলেন “ হুজুর মুয়াবিয়া এখনও খাচ্ছে।“ তা শুনে রসুল সঃ বললেন ও খালি খাক। ( আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া ৪র্থ খন্ড)
! হাদিস মুসলিম শরিফ থেকেঃ কিতাব ৩২ হাদিস নং 6298 “………আতপর তিনি (রাসুল সাঃ) বললেন আল্লাহ যেন তার(মুয়াবিয়ার) পেট না ভরে দেয়”। আল্লহের রাসুলের সাঃ এই অভিশাপের ফলে মুয়াবিয়ার পেট ভরতো না সে প্রচুর পরিমাণে খেত।ইবনে কাসির মুয়াবিয়ার খাদ্যাভ্যাস তুলে ধরেছেন। যদিও ইবনে কাসির মুসলিম শরিফের ঐ হাদিসকে বেশি খেতে পারবে বলে নিয়েছে! অথচ হাদিসে আছে যে অভিশাপ দিয়েছে রাসুল সাঃ فإنه لما صار إلى الشام أميرا، كان يأكل في اليوم سبع مرات يجاء بقصعة فيها لحم كثير ويصل فيأكل منها، ويأكل في اليوم سبع أكلات بلحم، ومن الحلوى والفاكهة شيئا كثيرا ويقول والله ما أشبع وإنما أعيا، وهذه نعمة ومعدة يرغب فيها كل الملوك “...... যখন সে (মুয়াবিয়া) সিরিয়ার আমির হয় সে দিনে সাতবার খেত। থালা ভর্তি গোস্ত আর পিঁয়াজ আনা হতো। সে এই এই থালা থেকে দিনে সাতবার খেত সাথে প্রচুর পরিমাণে হালুয়া ও ফল। কিন্তু তার পেট ভরতো না, আর সে বলতো ‘ আল্লাহ, আমার উদর ভরেনি, কিন্তু আমি ক্লান্ত’। আর খাদ্য হচ্ছে নেয়ামত সেগুলিতে রাজাদের আকর্ষণ থাকে”। (আল বেদায়া ওয়ার নেহায়া খণ্ড ৮ পাতা 158)।
সাতবার খায় কাফেরঃ হাদিস সহিহ সহিহ মুসলিম কিতাব নং ২৩, হাদিস নং 5113 ( ইংরেজি অনুবাদ) “ইবন উমার থেকে বর্ণিত যে ‘ আল্লাহের রাসুল সাঃ বলেছেন ‘একজন মুমিন একবার খায় ( অল্প খাবারে সন্তুষ্ট থাকে) আর কাফির এবং মুনাফেক সাতবার খায়”।
হাদিস সাহিহ আল বুখারিঃ কিতাব নং 65 হাদিস নং 308 (ইংরাজি অনুবাদ) “আবু হুরাইরা বর্ণনা করেছেনঃ আল্লহের রাসুল সাঃ বলেছেন যে ‘একজন মুসলিম একবারে খায় ( অল্প খাবারে সন্তুষ্ট থাকে) আর কাফির সাতবার খায়”।
উপরের হাদিস অনুযায়ী মুয়াবিয়া সাতবার খেত আর সাতবার খাওয়া লোক কাফের বা মুনাফেক। এটা রাসুলের সাঃ এর ফতোয়া। রাসুল সাঃ আগেই সাবধান করে দিয়েছে। রসুল সঃ এর মতে দিনে সাতবার যে খায় সে কাফের আর সেই দলিল মতে মুয়াবিয়া কাফের এতে অন্তত আমার সন্দেহ নাই। এখন উম্মতে মুয়াবিয়া রা চিন্তা করে দেখেন দল বদলাবেন? নাকি কাফেরের দলেই থাকবেন?।
হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সে আমার প্রতি প্রকৃত বিশ্বাসী নয়, যে ব্যক্তি পেট পুরে আহার করে ঘুমায়, অথচ তার প্রতিবেশী ক্ষুধার্ত থাকে। আর সে এব্যাপারে সজাগ নয়। (তাবরানি)
সাতবার খায় কাফেরঃ হাদিস সহিহ সহিহ মুসলিম কিতাব নং ২৩, হাদিস নং 5113 ( ইংরেজি অনুবাদ) “ইবন উমার থেকে বর্ণিত যে ‘ আল্লাহের রাসুল সাঃ বলেছেন ‘একজন মুমিন একবার খায় ( অল্প খাবারে সন্তুষ্ট থাকে) আর কাফির এবং মুনাফেক সাতবার খায়”।
হাদিস সাহিহ আল বুখারিঃ কিতাব নং 65 হাদিস নং 308 (ইংরাজি অনুবাদ) “আবু হুরাইরা বর্ণনা করেছেনঃ আল্লহের রাসুল সাঃ বলেছেন যে ‘একজন মুসলিম একবারে খায় ( অল্প খাবারে সন্তুষ্ট থাকে) আর কাফির সাতবার খায়”।
উপরের হাদিস অনুযায়ী মুয়াবিয়া সাতবার খেত আর সাতবার খাওয়া লোক কাফের বা মুনাফেক। এটা রাসুলের সাঃ এর ফতোয়া। রাসুল সাঃ আগেই সাবধান করে দিয়েছে। রসুল সঃ এর মতে দিনে সাতবার যে খায় সে কাফের আর সেই দলিল মতে মুয়াবিয়া কাফের এতে অন্তত আমার সন্দেহ নাই। এখন উম্মতে মুয়াবিয়া রা চিন্তা করে দেখেন দল বদলাবেন? নাকি কাফেরের দলেই থাকবেন?।
হজরত আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সে আমার প্রতি প্রকৃত বিশ্বাসী নয়, যে ব্যক্তি পেট পুরে আহার করে ঘুমায়, অথচ তার প্রতিবেশী ক্ষুধার্ত থাকে। আর সে এব্যাপারে সজাগ নয়। (তাবরানি)
হজরত মুয়াবিয়া (রা.) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমার উপর তোমার প্রতিবেশীর অধিকার হল: অসুস্থ হলে তাকে দেখতে যাওয়া, মৃত্যুবরণ করলে তার জানাযায় শরিক হওয়া, অভাবী হলে সাহায্য করা, কোন মন্দ কাজ করলে গোপন করা, যদি সে কোন ভাল কাজ করে তাকে উৎসাহিত করা, যদি সে কোন সমস্যায় পড়ে তাকে সহানুভূতি জানানো। তুমি তোমার প্রাচীরকে এত উঁচু করবে না যে, তার গৃহ নির্মল বাতাস থেকে বঞ্চিত হয়। যখন তুমি কোন ভাল কিছু রান্না করবে তখন খেয়াল রাখতে হবে তার ঘ্রাণ যেন তোমার প্রতিবেশী কিংবা তার পরিবারকে কষ্ট না দেয়, যদি তুমি তা থেকে তার কাছে কিছু না পাঠাও। (তাবরানি)। (মানে তুমি চামে রাইন্ধা খাও! প্রতিবেশি মুড়ি খাক!)
** ( পাঠক। শুধুমাত্র ইনফরমেশন ঠিক রাখার জন্য (রা) ব্যবহার করেছি, ভালো হয় যদি আপনারা লানতুল্লা পড়েন।)
উনি নিজে কার কার জানাজায় উপস্থিত ছিলেন না?সে ছিলো স্বঘোষিত রাজা! তার প্রতিবেশি তো রাজ্য জুড়েই? তার সময় কে কেউ না খেয়ে ছিলো না? মুয়াবিয়া (লা) হল জাহান্নামের সর্দার! তাকে যে সাহাবী বলে সেও তাই।
** ( পাঠক। শুধুমাত্র ইনফরমেশন ঠিক রাখার জন্য (রা) ব্যবহার করেছি, ভালো হয় যদি আপনারা লানতুল্লা পড়েন।)
উনি নিজে কার কার জানাজায় উপস্থিত ছিলেন না?সে ছিলো স্বঘোষিত রাজা! তার প্রতিবেশি তো রাজ্য জুড়েই? তার সময় কে কেউ না খেয়ে ছিলো না? মুয়াবিয়া (লা) হল জাহান্নামের সর্দার! তাকে যে সাহাবী বলে সেও তাই।
আপনাদের মিথ্যাচারের জবাব 👇
ReplyDeletehttps://www.sunni-encyclopedia.com/2019/09/blog-post_81.html?m=1